বৃহস্পতিবার, ২৯ মার্চ, ২০১৮

সফল মানুষদের গল্পগুলো ভিন্ন হলেও মূলমন্ত্র গুলো একই। জেনে নিন সফলতার ৮ টি মূলমন্ত্র।

জীবনে সবাই সুখী ও সফল হতে চায়। সফলতা বলতে আমরা বুঝি ভালো ফ্ল্যাট, সুন্দর বাড়ি, দামী গাড়ি, আর্থিক নিশ্চয়তা সর্বোপরি একটি সুন্দর ও গোছানো জীবন যাপনের অধিকারী হওয়া। সফলতা শব্দটি মুখে যতো সহজে উচ্চারণ করা যায় ততো সহজে বাস্তব জীবনে প্রতীয়মান করা যায় না। মুখে বলার চেয়ে করাটা খুব কঠিন। সফলতা বয়সের ভারে বাধা নয়। আপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, যেখানেই বসবাস করেন না কেন আপনার প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তিই আপনাকে সফল করতে পারে। প্রতিটি মানুষের সফলতার ক্ষেত্র আবার ভিন্ন। চাইলে যেকোন পেশা থেকেই সর্বোচ্চ সফল হওয়া যায়।

জীবনে সফল হতে হলে সফল মানুষের পথ অনুসরণ করতে হবে। অদম্য প্রচেষ্টা নিয়ে সামনের পথে এগুতে হবে। চলুন জেনে আসা যাক সফল মানুষদের সফলতার মূলসূত্র কী ছিল।


১। আপনি সফল, তা মনের গভীরে ফুটিয়ে তুলুন।

সফলতার একটি সূত্র হচ্ছে আপনি নিজেকে প্রথম থেকেই সফল ভাবুন। আপনি নিজেকে যে অবস্থানে দেখতে চান, জীবনে যা কিছু পেতে চান তার চিত্র মনের গভীরে ভালো করে ফুটিয়ে তুলুন। আপনার কল্পনার জগতে আপনি যা কিছু ভাববেন তা বাস্তবে আপনার হাতে ধরা দিতে বাধ্য।

আইনস্টাইন বলেছিলেন, “Imagination is more important than knowledge” অর্থাৎ কল্পনা জ্ঞানের চেয়েও অধিক গুরুত্বপূর্ণ ।  কল্পনার জগত যত রুচিশীলভাবে সাজানো হবে আপনার সফলতা তত তাড়াতাড়ি আপনাকে ধরা দিবে। উদাহরণস্বরুপ বলা যায়, একজন ইঞ্জিনিয়ার যখন একটি ব্রিজ বা সেতু বা বাড়ি নির্মাণ করেন তার আগেই পরিকল্পনা করে রাখেন তারপর উক্ত কাজে হাত দেন। পূর্ব পরিকল্পনা থাকলে কাজটা অধিক সুন্দর ও আকর্ষণীয় হবে। কোন প্রকার পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়া কাজ করলে কাজে ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা ৯৮%

তাই বলা যায় কল্পনা করুণ, সুন্দর মানসিকতা গড়ুন, এবং ইতিবাচক থাকুন। এ তিনটি কাজ সফলতার পথ সহজ করে দেয়।


২। জীবনের উদ্দেশ্য এবং গোল সেট করুন।


প্রথমেই খুঁজে বের করুন আপনি কোন কাজ করতে ভালবাসেন এবং কোন কাজ আপনাকে সন্তুষ্টি এনে দেয়। যে কাজ আপনাকে সন্তুষ্টি এনে দেয় সে কাজে আপনি সবচেয়ে বেশি সফল হবেন। অন্যকে অনুকরণ না করে নিজের মতো হোন। আপনি ছবি আঁকায় ভালো হলে ছবি আঁকুন, নাচ ভালো জানলে নাচুন এবং গাইতে জানলে গানকে নিয়েই স্বপ্ন দেখুন। উদ্যোক্তা হতে চাইলে উদ্যোক্তা হোন এবং ব্যবসা করতে চাইলে ব্যবসা করুন। আপনি যদি সিদ্ধান্ত নিতে অপ্রস্তুত থাকেন তাহলে একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি যে উক্ত বিষয়ে সফল হয়েছে তার কাছ থেকে পরামর্শ নয়ে কাজ শুরু করতে পারেন।

আপনি নিজের ভালোবাসার কাজকে বাছাই করতে না জানলে সফলতা আপনার হাতে ধরা দিবে না। প্রত্যেকটি মানুষের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য থাকে ভিন্ন। তাই নিজের সঠিক লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নির্ধারণ করুন।


৩। কৌতূহলী হোন।

প্রতিটি সফল ব্যক্তির অদম্য জানার ইচ্ছা বা কৌতূহল থাকে। যদি তাঁরা কোন প্রশ্নের উত্তর না জানে তাহলে সেই প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য বার বার চেষ্টা করে যায়। এবং অবশেষে উত্তরটি বের করে তবেই ক্ষান্ত হয়। সফল হওয়ার জন্য কোতূহলী হতে হবে, জানার আগ্রহ থাকতে হবে, পরিবেশকে ভালো করে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

৪। সফল ব্যক্তিদের সান্নিধ্যে থাকুন।

আপনার কাছে যারা সফল তাদের সান্নিধ্যে থাকুন। সফল ব্যক্তিদের অনুসরণ করুন। পৃথিবীতে যারা ধনী, সুপরিচিত এবং সফল তাঁদের অনুসরণ করুন, তাঁদের লেখা পড়ুন এবং বক্তব্য শুনুন। ব্যর্থ ব্যক্তিদের থেকে দশহাত দূরে থাকুন কারণ ব্যর্থ ব্যক্তির মুখ থেকে আট দশটা হতাশার বাণী শোনার চেয়ে সফল ব্যক্তির একটি কথা শোনাও অধিক উপকারী।


৫। প্রচুর জ্ঞান অর্জন করুন।

সফলতা অর্জনের জন্য পছন্দের কাজ সম্পর্কে প্রচুর পড়াশুনা করুন, বেশি বেশি শুনুন, বুঝুন, শিখুন এবং পুনরাবৃত্তি করুন। মানুষ অতি চমৎকার প্রাণী যার বুদ্ধিমত্তা আছে এবং সেই বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে জীবনে যা কিছু প্রয়োজন সবকিছু অর্জন করতে পারে। আপনার জানার বা জ্ঞান অর্জনের দরজাটিকে কখনো বন্ধ করবেন না। কারণ আপনি নিজেও জানবেন না জ্ঞান আপনাকে কত দ্রূত সফলতার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যেতে পারে।

৬। উদ্যমী ও একরোখা হোন।

সফলতার জন্য উদ্যমী ও একরোখা হোন। কখনো ঝুঁকি ও অনিশ্চিয়তা নিয়ে চিন্তা করবেন না। সমস্যা নিয়ে চিন্তা নয় বরং এর সমাধানের দিকে ফোকাস করুন। কাজে ব্যর্থতা থাকবেই তাই বলে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়া চলবে না। সামনের পথে এগুতে হবে সাহসের সঙ্গে।


৭। স্বপ্ন দেখুন।

সফল হওয়ার পেছনে যে বিষয়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে তা হলো স্বপ্ন। স্বপ্নই মানুষকে লক্ষ্যের দিকে ধাবিত করে। ব্রায়ান ডায়সন বলেন, “স্বপ্ন ছাড়া জীবন অর্থহীন”।

এপিজে আবদুল কালামের মতে, “স্বপ্ন সেটা নয় যেটা মানুষ, ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে; স্বপ্ন সেটাই যেটা পূরণের প্রত্যাশা, মানুষকে ঘুমাতে দেয় না”

ওয়াল্টার ডেসনের মতে, “If you can dream it, you can do it” অর্থাৎ তুমি যদি স্বপ্ন দেখতে পারো তাহলে তুমি তা করতে পারো।
বিখ্যাত ব্যক্তিদের মতবাদ থেকে বোঝা যায় স্বপ্ন ভেতর থেকে তাড়না দেয়, সামনের পথে অগ্রসর হওয়ার প্রেরণা যোগায়। তাই স্বপ্ন দেখুন বেশি করে।


৮। একশন বা কাজে দৃঢ়প্রত্যয়ী হোন।

জীবন যেখানে আছে সেখানে কাজ আছে। সফলতার জন্য প্রয়োজন চিন্তা, পরিকল্পনা ও কাজ। আর কাজ হল সফলতার সাথে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত। কাজের মধ্যে ধারাবাহিকতা জরুরী। তাহলেই খুব দ্রুত সফলতার দিগন্ত উন্মোচিত হবে। উইলিয়াম ল্যাঙলেট বলেছেন, “যেখানে পরিশ্রম নেই সেখানে সফলতা নেই”।

সফলতা রাতারাতি ধরা দেয় না। সফলতা অর্জনের জন্য প্রয়োজন প্রচেষ্টা, ঝুঁকি নেয়ার মানসিকতা, ইতিবাচক চিন্তা করা এবং যেকোন অনিশ্চিয়তা স্বত্বেও কাজের আগ্রহ বাড়িয়ে তোলা। ঝড়, বাধা, বিপত্তি অতিক্রম করেই যুগে যুগে বহু গুণীজন সফল হয়েছেন এবং আপনাকেও সমস্ত প্রতিকূলতা সহ্য করে সফলতার পথে অগ্রসর হতে হবে।

আউটসোর্সিং কি? কিভাবে করবেন? জেনে নিন আজই।


আউটসোর্সিং নিয়ে বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে অনেক বেশি লেখালেখি হচ্ছে। রাতারাতি বড়লোক কিংবা রাতারাতি নিজেকে একটু বদলে নেবার আশা দিয়ে যারা বাহারি ও রকমারি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মানুষকে প্রতিনিয়ত আকৃষ্ট করার চেষ্টায় মত্ত হয়ে আছেন একটি শ্রেনীর মানুষ। অনলাইনে আয় করা যায় এমন অনেক বাহারি বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে অনেক বন্ধুরায় প্রতারিতও হচ্ছেন। কেউবা আবার বর্তমানে এই ক্ষেত্রটিকে (আউটসোর্সিং) সদ্য সমালোচিত এমএলএম ব্যাবসার সাথে গুলিয়ে ফেলছেন। বাস্তব প্রেক্ষাপটে আউটসোর্সিং আসলে কি ?
আউটসোর্সিং কি?
শব্দটি আমাদের বাংলাদেশে যে খুব বেশি জনপ্রিয় কিংবা পরিচিত তা নয়, তবে কিছু শ্রেণীর অসাধু ব্যাবসায়ী আর লিপটপ বিজ্ঞাপনের কল্যাণে শব্দটি এখন অনেক মানুষের মনে নানাভাবে কৌতুহলের জন্ম দিয়ে চলছে, এবং ইতিমধ্যে আমাদের বাংলাদেশীদের কাছে আউটসোর্সিং শব্দটি অতি পরিচিত একটি শব্দ হিসাবে পরিচিতি পাচ্ছে। অন্যদিকে আউটসোর্সিং আবার অনেকের কাছে নিন্দিত একটি শব্দ হিসেবে পরিচিতি পাচ্ছে একিইভাবে। কিন্তু এমনটা কোনভাবেই হবার কথা মোটেও ছিল না। এখন থেকে ৭-৮ বছর আগেও আমাদের বাংলাদেশের মানুষ এই শব্দটির সাথে পরিচিত ছিল না বললেই চলে। সেই সময় যে আউটসোর্সিং এর কাজ হতনা তা নয়, কিন্তু সেই সময় এখনকার মত ছিল না। প্রতিযোগীতা মূলক এবং পরিবর্তনশীল বিশ্বায়নের এই সময়ে আমরা লক্ষ্য করছি তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে আর্থ-সামাজিকতার অস্থিরতার কারনে অর্থনৈতিক বৈশম্য দিনদিন বেড়েই চলছে এবং অব্যবস্থাপনার কারনে বেকার সমস্যা বাড়ছে প্রতিদিনই। বাংলাদেশও এর অংশে কম নয় এবং তার শিকার আমরা প্রতিনিয়ত হচ্ছিও বটে। যার কারণে আমারদের দেশের বেকার যুবকদের পাশাপাশি অল্প-স্বল্প আয়ের মানুষেরা জীবনের প্রয়োজনে বিকল্প আয়ের উৎস খুজছে। এই সুযোগে আউটসোর্সিং শব্দটি বাংলাদেশের মানুষের কাছে অতি দ্রুত পৌঁছেছে বলে আমার। আসলে কি এই আউটসোর্সিং ব্যবস্থার মাধ্যমে এই ধরণের সকল সমস্যার সমাধান সম্ভব ? এর সঠিক উত্তর হল সম্পূর্ণরুপে না হলেও অনেকাংশেই এর সম্ভব। তবে এর পেছনে বিভিন্ন রকমের কিন্তু জড়িত আছে বলে আমার ধারণা !! যেমন আমাদের বাংলাদেশের এখন যেখানে যায় না কেন, সেখানেই শোনা যায় এই আউটসোর্সিং এর কথা, যার উপস্থাপন হল কিভাবে “সহজ উপায়ে অনলাইনে আয়”।
আপনি কি আউটসোর্সিং নিয়ে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহী?
এত সহজে আমরা যদি অনলাইনে হাজার হাজার ডলার/টাকা আয় করতে পারতাম তাহলে পৃথিবী কোটি কোটি মানুষ শুধুই টাকা আয়ের জন্য দিন রাত পরিশ্রম বন্ধ করে শুধুই ঘরে বসে কম্পিউটার আর অনলাইন সংযোগ নিয়ে যার যার ঘরে বসে আয় করার জন্য উঠে পরে লেগে যেত, আর ঘরে বসে হাজার হাজার ডলার আয় করত। কিন্তু বাস্তবে অনলাইনে আয়ের চিত্রটা একটু ভিন্ন। আসলে আপনার যদি অনলাইনে কাজের দক্ষতা থাকে তাহলে আউটসোর্সং কেন অন্য যেকোন সেক্টরে আপনি খুব সহজেই সফল হতে পারেন। আউটসোর্সিং এর ভিন্নমাত্রা হল, এখানে (আউটসোর্সিং) কাজ করা এবং অনলাইনে কাজ পাবার স্বাধীনতা আপনার আছে যা আপনি অন্য কোন পেশায় তা পাবেন না বললেই চলে। পার্থক্য হল আপনার পরিশ্রমের সঠিক মূল্যায়ন এখানে পাবেন এবং এখই সাথে উপযুক্ত পাওনা পাবেন, অন্যান্য পেশায় যার জন্য প্রতিনিয়ত কর্তাদের সঙ্গে কর্মকর্তাদের মন কাষাকষি প্রতিনিয়ত লেগেই থাকে, যা আউটসোর্সিং করলে আপনি পাবেন না। এক কথায় আউটসোর্সিং হল উপযুক্ত কাজ করে এবং তা থেকে সহজ উপায়ে আয় করার একটি অন্যতম মাধ্যম। যেখানে আপনার সফল হতে হলে, অবশ্যই আপনাকে প্রথমেই দক্ষতা অর্জন করতেই হবে, এবং কাজ করার জন্য আপনাকে সঠিক মার্কেটপ্লেস আসতে হবে।
আউটসোর্সিং কি ?
আউটসোর্সিং হচ্ছে তথা ফ্রিল্যান্সিং শব্দের মূল অর্থ হল একটি স্বাধ পেশা। অর্থাৎ স্বাধীনভাবে কাজ করে আয়ের একটি অন্যতম পেশা। একটু সহজ ভাবে বলতে চাইলে, ইন্টারনেট ব্যাবস্থার মাধ্যমে অন্যকোন বা ভিন্ন ভিন্ন প্রতিষ্ঠান ভিন্ন ভিন্ন ধরনের কাজ প্রদান করে তা ফ্রিল্যান্সারদের মাধ্যমে তা করিয়ে নেয়া। নিজের প্রতিষ্ঠান বাদে অন্য কোন ব্যক্তি অথবা কোন প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে এসব কাজ করানোকেই মূলত আউটসোর্সিং বলে। যারা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করেন, মূলত তারাই হলেন ফ্রিল্যান্সার।
আউটসোর্সিং কাজ  কি ?
আউটসোর্সিং সাইট বা অনলাইন মার্কেটপ্লেসে আমরা বিভিন্ন ধরণের কাজ পেতে পারি। যেমন: সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, নেটওয়ার্কিং ও তথ্যব্যবস্থা, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, লেখা ও অনুবাদ, ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া, প্রশাসনিক সহায়তা, গ্রাহকসেবা (Customer Service), ব্যবসাসেবা, বিক্রয় ও বিপণন ইত্যাদি। এই প্রকার কাজ ইন্টারনেট ব্যাবস্থার মাধ্যমে করে দিতে পারলেই অনলাইনে আয় করা আপনার পক্ষে সম্ভব। এছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরনের উন্নতমানের কাজের ব্যাবস্থা আছে এই বিশাল বড় আউটসোর্সিং জগতে। কিন্তু আমাদের দেশের কিছু অসাধু ব‌্যাবসায়ী বাংলাদেশের সাধারণ মানুষকে ধোকা দিয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়তই নানা পদ্ধতির মাধ্যমে আউটসোর্সিং করে খুব সহজেই আয় করার নামে মানুষকে ধোকা দিচ্ছে। বাস্তবে উপরে উল্লিখিত কাজগুলোতে যদি আপনার কোন কারিগরি কাজের দক্ষতা থাকে তবেই কেবলমাত্র আউটসোর্সিং জগতে থেকে আপনি ভালো আয় করতে পারবেন। কোনপ্রকার কাজের দক্ষতা ছাড়া এবং আউটসোর্সিং সম্পর্কে ভালকোন কিছু জানা না থাকলে ধোকা খাওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই। তাই আগে কাজ করার জন্য নিজেকে তৈরী করুন, তারপর এই পেশায় আসার চিন্তা ভাবনা করুণ। সত্যি বলতে আপনি যদি আপনার কাজের দক্ষতাকে সঠিকভাবে কাছে লাগাতে পারেন তাহলেই আপনাকে দিয়েই সম্ভব এই সেক্টরে দেশের হয়ে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করা। শুধু দরকার ইনকামের সঠিক দিক নির্দেশনা, এবং যে কাজ করবেন তার সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করা।
আউটসোর্সিং কেন করবেন এবং কিভাবে করবেন ?
আমাদের বাংলাদেশে এবং বিশ্বের প্রায় দেশেই আউটসোর্সিং জগতে কাজ করে এমন লক্ষ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন। কিন্তু তাদের সবাই শতভাগ সফল হতে পারেননি। সর্বদা মনে রাখবেন আউটসোর্সিং একটি স্বাধীন ও মুক্ত পেশা, সেখানে আপনার ব্যক্তিগত জবাবদিহিতার চেয়ে আপনার কাজের জবাবদিহিতা অনেক বেশি। আপনি এই জগতে আসবেন অবশ্যই আয় করার জন্য, এবং আপনি যার কাছ থেকে এই উপার্জন করবেন তাকে কোন না কোন সেবা প্রদান করেই এই উপার্যন আপনাকে করতে হবে। তাই যদি হয়, আপনার কাজ যদি সঠিক না হয়, আপনার কাজে যদি কোন প্রকার জবাবদিহিতা না থাকে, আপনি যদি কাজ করার ক্ষেত্রে অনেক বেশী মনযোগী না হন, আপনার কাজে যদি অনেক বেশী স্বচ্ছতা না থাকে তাহলে আপনার পক্ষে এই সেক্টরে সফল হওয়া সম্ভব নয়। আউটসোর্সিং এ সর্বদা আপনি নিজেকে দিয়ে মূল্যায়ন করবেন। আপনার কাজের দক্ষতায় আপনাকে উপরের স্তরে যাওয়ার রাস্তা তৈরি করে দিবে, তাই আপনাকে যে কাজ দেওয়ার হবে সেই কাজ যদি আপনি সঠিক ভাবে সঠিক সময়ের মধ্য দিয়ে কাজটি ক্ল্যায়িন্তকে প্রদান করতে না পারেন তাহলে আপনাকে সেখান থেকে ছিটকে যেতে হবে সেই মুহূর্তেই, আর যদি তা পজিটিভ হয়, তাহলে সেও খুশি থাকবে এবং আপনারও ভবিষতে কাজ পাবার সম্ভাবনাও বেড়ে অনেক খানি বেড়ে যাবে।

আউটসোর্সিং কি? কিভাবে শুরু করবেন?


আসালামু আলাইকুম । সবাই কেমন আছেন , আশা করছি নিশ্চয়ই ভাল আছেন । আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব আউটসোর্সিং কিভাবে শুরু করবেন সেই বিষয়ে । চলুন তাহলে আমাদের মুল পোস্টে যাওয়া যাক ।


আউটসোর্সিং কি ?
আউটসোর্সিং বিষয়টা মূলত এমন- একটি কোম্পানি কোনো প্রজেক্টের কাজ করার জন্য নিজস্ব এমপ্লয়িদের দিয়ে কাজটি না করিয়ে কোম্পানির বাহির থেকে ওয়ার্কার হাইয়ার করে , আর যে এই কাজটি করে দেয় তাকে ফ্রীলান্সার বলে । ফ্রীল্যানসিং ক্যারিয়ারটা মুক্ত পেশা । কোনো নির্দিষ্ট কোম্পানির হয়ে কাজ করা না , এক এক সময় এক এক কোম্পানি দ্বারা হাইয়ার হয়ে তাদের দেয়া কাজ গুলো করে দেয়া । কোনো কোম্পানি এইভাবে ওয়ার্কার হাইয়ার করে মূলত কাজের কস্টিং কমানোর জন্য । আউটসোর্সিং প্রথমে ১৯৮২ সালে একটি ব্যবসা স্ট্রাটেজি হিসাবে স্বীকৃত হয়েছিল এবং ১৯৯০ -এর দশকে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক অর্থনীতির একটি অংশ হয়ে ওঠে ।



কি কি ধরণের কাজের জন্য ওয়ার্কার হাইয়ার করে ?
১। ইনবাউন্ড কাস্টমার সার্ভিস

২। আউটবাউন্ড টেলিমার্কেটিং

৩। ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট

৪। এসইও এবং অনলাইন মার্কেটিং

৫। অ্যাডমিন সাপোর্ট

৬। ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট সার্ভিসেস

৭। অ্যাকাউন্টিং এবং এইচআর ম্যানেজমেন্ট

৮। মার্কেটিং এবং সেলস সাপোর্ট, ইত্যাদি ।



আপনি কিভাবে উপকৃত হবেন আউটসোর্সিং থেকে ?
লোকাল মার্কেটপ্লেস থেকে শুরু করে ইন্টারনাইনাল মার্কেটপ্লেস পর্যন্ত কোম্পানি বা ব্যাক্তি তাদের কাজের জন্য ওয়ার্কার আউটসোর্চ করে । আর যে কাজ গুলোর জন্য তারা ফ্রীলাসার হাইয়ার করে সেই কাজ গুলোতে নিজেকে দক্ষ করে ফুল টাইম বা পার্ট টাইম হিসেবে শুরু করতে পারেন আপনার ক্যারিয়ার । ব্যাক্তি বা কোম্পানি যে কাজ গুলোর জন্য ওয়ার্কার হাইয়ার করছে সেই কাজ গুলোর দক্ষতা অর্জন করে নিজের ইনকাম বৃদ্ধি করতে পারেন বা আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হন তাহলেও ফ্রীল্যানসিং কে পার্ট টাইম পেশা হিসেবে নিয়ে আয় করতে পারেন ।



আপনার ফ্রীল্যানসিং ক্যারিয়ার কিভাবে শুরু করবেন ?

ফ্রীল্যানসিং কাজের নিশ সিলেক্ট করুন



আউটসোর্সিং কিভাবে শুরু করবেন?

যেমনটি উপরের ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন , এখানে অনেক ক্যাটাগরির নিশ শো করছে । ফ্রীলান্সার হিসেবে কাজ করতে চাইলে আপনাকে প্রথমে কোন নিশ এ কাজ করতে চান আপনাকে বেছে নিতে হবে । তারপর আপনার পছন্দের নিশের কাজে আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে ।



কাজ পাবেন কি ভাবে ?
আপনার ফ্রীল্যানসিং নিশ সিলেক্টশন শেষ । কাজের দক্ষতাও অর্জন করলেন কিন্তু এখন কাজ পাবেন কিভাবে ? আপনাকে যে কাজ দিবে সে তো জানে না আপনি এই কাজ গুলো পারেন । আপনি যে কাজে দক্ষতা অর্জন করেছেন তা আপনার টার্গেটেড ক্লাইন্টদের বুঝানো অনেক ওয়ে আছে । যেমন- সেল্ফব্রান্ডিং , এখন ভাবতেসেন সেলফ ব্র্যান্ডিং করবো কিভাবে জানি না তো!! কোনো সমসসা নেই , আমি বলছি সেল্ফব্রান্ডিং কিভাবে করবেন ।



নিজের নামের ওয়েবসাইটঃ
সেল্ফব্রান্ডিংএর জন্য নিজের নামের একটি ডোমেইন কিনে ফেলুন এবং আপনার প্রোটফোলিও ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলুন । আপনার ওয়েবসাইট এমন ভাবে সাজাবেন যেনো ক্লাইন্ট দেখলেই বুঝতে পারেন আপনি কি কি কাজের সার্ভিস দিয়ে থাকেন । আপনার সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল লিংক গুলো অ্যাড করে দিবেন ।



সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল:



লিঙ্কডইন প্রোফাইল:
একটি লিঙ্কডইন প্রোফাইলটি একটি রিজম , কভার লেটার, রেফারেন্স ডকুমেন্ট এবং আপনার নেটওয়ার্কের একটি চলমান এবং জীবন্ত ডাটাবেসের সমন্বয় । আপনার প্রোফাইলটি এমন ভাবে সাজান যেনো দেখলে বুঝা যায় আপনি কোন প্রফেশনে আছেন । আপনার প্রোফাইল সঠিক ভাবে সাজিয়ে আপনার টার্গেটেড ক্লাইন্টের নজরে আসতে পারেন এবং কাজের সন্ধান পেতে পারেন ।


ফেসবুকঃ
১৬০ মিলিয়ন user রয়েছে এই সোশ্যাল মিডিয়াতে । আপনার ফেসবুক প্রোফাইলেও আপনি যে প্রফেশনে আছেন সেইভাবে সাজান যেনো যেকেও আপনার প্রোফাইল দেখলে বুঝতে পারে যে আপনি কি করেন । নিজের অরিজিনাল নাম এবং একটি অরিজিনাল ছবি use করেন , এমন অনেক অনেক সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট আছে যেগুলোতে আপনার প্রোফাইল সঠিভাবে সাজিয়ে আপনার ব্র্যান্ড ক্রিটে করতে পারেন । প্রত্যেকটি সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল একটির সাথে অন্য গুলোর প্রোফাইল লিংক অ্যাড করে দিবেন এবং আপনার নিজের নামার যে প্রোটফোলিও ওয়েবসাইট আছে সেটিরও লিংক অ্যাড করে দেবেন ।



মার্কেটপ্লেসঃ
ফ্রীল্যানসিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে একাউন্ট ক্রিট করুন । আপনার প্রোটফোলিও ওয়েবসাইটটি অ্যাড করুন এবং আপনার টার্গেটেড ক্লাইন্ট আপনাকে কাজ দেবে এভাবে প্রোফাইল সাজান, এট্রাকটিভ কভার লেটার লিখুন । কিছুদিন সাইট গুলোতে জব বিড করার জন্য সময় দিন কয়েকদিনেই হতাশ হবেন না , আশা ছেড়ে দিবেন না আর রিসার্চ করে দেখুন কোন সময় জব বিড করলে আপনার পুর্বে অনেকে এপ্লাই করেফেলেছে এমন সংখ্যা খুব কম ,এমন সময় জব বিড করুন । ধর্য্য ধরে এগিয়ে যান সফলতা আসবেই । এই সেক্টরে ক্যারিয়ার গর্তে চাইলে আপনাকে প্রচুর পরিশ্রমী হতে হবে ।



আপনার প্রফেশনাল লাইফের জন্য শুভ কামনা এবং এই বিষয়ে আপনার আরো কিছু জানার থাকলে আমাদের জানাবেন ।



আপনার যেকোন প্রশ্ন, সমস্যা, অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন আমাদের সাথে ২ ভাবে মেইল ও কমেন্ট এর মাধ্যমে । কমেন্ট এর মাধ্যমে হেল্প চাইলে নিচে কমেন্ট করুন । মেইল এর মাধ্যমে যোগাযোগ করতে চাইলে আমাদের কনটাক্ট আস পেজে যোগাযোগ করতে পারেন ।

আজ এই পর্যন্তই । আগামী কোন আর্টিকেলে আপনাদের সামনে হাজির হব নতুন কোন এসইও ও সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর নতুন কোন বিষয় নিয়ে । আল্লাহ হাফেজ ।

Part-2; Find the best mobile Ad Networks for your App and Make Money

Read: (part-1 Find best mobile ad networks for app)


8. StartApp
StartApp is a mobile-only company that offers interstitial ads, 3D walls, splash and slider ads as monetization strategies. Their unique social data platform allows publishers to have a detailed outlook of their users in order to optimize and successfully execute their mobile strategies. The platform counts on smart targeting to deliver relevant ads that will consequently provide the most engaging user experience possible, while offering strong results to advertisers.

Although it can be considered to be more intrusive than traditional banner advertising, some developers claim to have achieved higher revenue rates using the Startapp network

9. Revmob
Revmob ad network uses interstitial and notification style ads as a main form of monetization. Rewarded video campaigns are also offered to promote and enhance user engagement. The network is known for pulling above average eCPMs and significantly improving revenues.

The platform has a fairly simple to integrate SDK, provides support and instant analytics to users, besides being recognized for a quick payout process.

10. MobileCore
MobileCore is a mobile ad network mostly focused on the Android platform. With minimal data consumption, one of their main features is AppWalls, a less intrusive take on interstitial ads. Instead of covering the full screen, AppWalls seamlessly appears to users without the aggressivity of some other competitors. Although this is an innovative approach, some developers complain that MobileCore is a standalone platform, since it may crash when combined with other networks.

11. Flurry
Flurry sets itself apart from competitors by relying on a cutting edge analytics system that enables publishers to track and monitor a portfolio of apps distributed on different stores. The platform allows for in depth performance analysis and successfully measures consumer conversion metrics.

For those who are interested in testing and optimizing ad campaigns, Flurry shows great potential for high revenues with their extensive analytics features.

12. AppLovin
AppLovin can be quite an interesting tool if you are interested in user analysis. This mobile ad network allows you to filter users by country and track fill rates and eCPM. To maximize app monetization and earning, AppLovin allows publishers to choose their desired mix of advertising formats. They are able to choose the combination that works best for their app format, while creating a one of a kind experience for the user. Besides that, the company is recognized and praised for having quick and efficient monthly payouts.

13. Millennial Media
Millennial Media provides varied deals to mobile developers, including not only advertising services, but promotion and publishing offers as well. The platform is recognized for their intelligence and research data features. The mobile ad network is easy to use and acts as a marketplace where advertisers compete for publishers’ ad space inventory by category. Publishers are also given the ability to cross promote their apps. Due to their flexibility, some experts say Millennial Media is a great combination of monetization and advertising for mobile apps.

Although the network’s ads may be considered somewhat intrusive, the company is known for above average revenue rates.

14. Ogury
Ogury is a premium mobile ad network known for precision in targeting technology. The company believes that better targeting leads to better campaign results, which consequently mean improved app monetization. Ogury’s advertisers are exclusively composed of superior brands, guaranteeing a minimum eCPM. Still, their detailed proprietary data from more than 250 million global users can be very beneficial to publishers of apps targeted to premium audiences.

Now that we’ve gone through some top ad networks, here are a few tips and tricks to ensure a successful ad monetization strategy:

Choose the ad networks that best match your target audience. If your audience is considered to be composed of premium users, for instance, a wise tactic to improve monetization would be to select a mobile ad network that is dedicated to reach that target. As seen before, each platform focuses on different areas. Whether you are launching a utility app or a game, there will be a specialized network to suit your particular needs.

Furthermore, certain networks may demonstrate better performance in specific countries where they have direct deals with brands and companies. These stronger presences consequently lead to higher payouts. Make sure to also consider such traffic aspects before choosing your mobile ad network.

After selecting your networks, carefully read through the company’s documentation as you Integrate their SDKs. They are interested in keeping you as a client and can offer interesting suggestions of ad placement and frequency to optimize your results. They are experts in the business and their insights shouldn’t be ignored.

After letting your app run for a couple of weeks, analyze which ads performed best, which provided better conversion rates and which one is paying the most.

This data will assist you in determining whether your initial choice should be maintained or whether poor-performing networks should be turned off and substituted. Be aware that it is always possible to change your mind and try different options. If your initial choice does not bring the results you were hoping for, testing alternatives can be a simple strategy to enhance revenue. Due to extremely high competition between different platforms, changing between them is a relatively uncomplicated process and can be achieved by simply integrating the desired SDKs.

Monitoring mobile ad network performance will ensure that you are getting your highest eCPM rate and boosting your ad revenue possibilities.

Have you had any direct experience with any of the above mentioned networks? Do you recommend any that weren’t featured on our list? Join the discussion by leaving a comment below!

Part-1; Find the best mobile Ad Networks for your App and Make Money


With so many mobile ad networks available in the market, selecting the right option for your app may not always be an easy task.

Although it may be tempting to find a unanimous response to the question “what is the best mobile ad network out there?”, keep in mind that there is no such thing. The reason certain ad networks claim to be better than others is their specific abilities of serving the right ads to the right people at the right time. Nonetheless, different ad networks will work better with certain types or app, depending on their structure, traffic and target audience.

Finding the one that suits you best is the key to achieving a profitable monetization strategy, capable of generating a steady revenue.

Distinct networks offer additional services such as app analytics and control panels. Since all platforms do some things better than others, comparing and contrasting their deals, strengths and weaknesses may be an efficient method to determine which aspects are more important to your specific needs.

Therefore, instead of questioning what is the best mobile ad network available, what you should be questioning is “will my app work well with the ads being served by this specific ad network?”

To make this process a little easier, let’s take a look at some top mobile ad networks that are consistently recommended by both publishers and developers:

1.Admob
Google’s mobile ad network offers an ample selection of tools and solutions for advertisement and promotion and is one of the top choices for app monetization. AdMob connects publishers and advertisers to provide well targeted ads and consequently generate higher profits.

Greatly advised to beginners in the mobile industry, the tool is simple to use and is much less aggressive and intrusive in comparison to other choices.

Although AdMob has been criticized for generating lower revenue than some of its competitors, the company is known for offering outstanding fill rates. An interesting strategy may be to combine Admob with an alternative network and take advantage of a higher revenue platform, while still optimizing all available advertising spaces.

2. Chartboost
A great choice for gaming apps, Chartboost offers creative solutions regarding app marketing in a professional style.

The shown ads are primarily cross promotions and targeted towards encouraging downloads of new games. Publishers usually opt for promotion of their new apps in their existing games as a powerful solution to maintain their current fan base. As their target audiences are already playing a game and are often seeking for new and fun alternatives, Chartboost ads can be very efficient in being in the right place at the right time.

Both interstitial and video ads are available on the platform and the Chartboost SDK can be easily integrated with only ten lines of code!

If you are interested in this advertising approach and are looking for an ad hoc cross promotion tool, make sure to check out Tapdaq as well.

3. Unity Ads
Unity Ads is a very popular network due to the fact that it allows developers to monetize their entire player base via ads that are native to Unity-built games. The mobile ad network targets players that are most likely to be interested to try a particular game.

They offer interstitial videos, which can be rewarded or not. Integrating rewarded videos has proven to be quite a profitable strategy for some developers. If you would like to learn more about this, take a look at this informative case study: http://response.unity3d.com/ads-case-study-next-games

Another great advantage of this network is that if the Unity Engine is already being used for development, no additional ad SDK is required, which makes the process as easy as possible.

Still, some users complain about the low fill rate Unity Ads provides.

4. Facebook Ads
Facebook Ads, known as the Audience Network, stands out for being a personal, relevant, and easy to measure platform. The company counts on targeting custom audiences, core audiences and lookalike audiences to optimize user engagement.

Facebook Ads prides themselves in having high standards for advertisers to ensure that content matches user’s’ profile and interests. Furthermore, a strict review process is also done with publishers, to ensure advertisers that their campaigns will be seen in high-quality environments.

Although the Audience Network is relatively new in the market, it has demonstrated to be a premium tool in user targeting and has shown substantial growth rates since its launch.



5. Fyber
Fyber is a a full stack mobile SSP with an Ad Server, Exchange and Mediation products that empower thousands of the world’s leading app developers and publishers to generate business-critical revenue streams and serves over half a billion monthly active users globally. One of their main offers is an autopilot feature which allows developers to automatically optimize ad revenue sources, without needing to manually control the priority of mobile ad networks. Fyber’s solution managing features assist publishers to enhance direct deals and refine monetization strategy.

On the down side, some users have criticized about difficulty in initial setup and issues regarding customer service.

German group RNTS Media, Fyber’s parent company, has also purchased adtech startups Heyzap and Inneractive. Their combined expertise is sure to bring technological improvements in the near future.

6. Vungle
The Vungle platform strives to boost app monetization by integrating cutting edge localized video ads. Their noteworthy Vungle Creative Labs studio counts on skilled designers, artists and filmmakers to assist advertisers to make great ads for their games. The company’s in-house video production strategy is aligned with their mission of showing ads that mobile users will enjoy.

App Marketing via video is a key element of App Monetization. Studies showed that visitors who came to a company’s website after seeing a Vungle ad stayed significantly longer than the average user.

Still, some users claim that ad revenue is not as high as they were aiming for.

7. AdColony
AdColony is a mobile ad network specialized in delivering innovative high-definition pre-roll videos, regardless of user’s mobile device quality or internet speed. The platform is known for driving high engagement due to rich selection and quality of ad content.

Their premium service offers interesting monetization solutions to developers and publishers, while providing advertisers with a well-targeted and responsive audience. The company’s global reach ensures advertisers the possibility of targeting users by demographic or geographic data, contributing to a higher conversion rate.

AdColony has faced complaints regarding low rates of eCPM and having users watch mandatory videos before exiting apps. However, the company who owns the mobile ad network since 2014, the Opera Group, was recently purchased by two China-based financial firms. We may expect interesting changes from them in the coming months.

Appodeal Review and Useful Tutorial For Beginner's


Appodeal is the only comprehensive solution for mobile app monetization. In a mobile ad industry built unfairly in favor of advertisers, Appodeal brings the power back to mobile app publishers.

The monetization solution empowers publishers to maximize their revenue by engaging the entire ad ecosystem in real-time competition for every ad impression.

Ad networks compete against each other in real-time for publisher ad inventory in the Appodeal’s marketplace. The platform is a large auction house, accompanied by a mediation layer, which exposes publisher inventory to all available buyers on the market.

This process is accomplished through relationships with every major ad network, RTB exchange, and DSP. Appodeal showcases publisher inventory to the advertiser and offers the highest rate in real time.

Appodeal Overview
Appodeal is one of the most promising and rapidly growing ad-tech startups in San-Francisco with representatives in Russia and Spain. Designed for publishers by publishers, Appodeal increases revenue through an established marketplace where ad networks compete against each other in real-time for every ad impression.

Appodeal Average Rating
The average rating of Appodeal is 4.8 stars. The rating is based on 16 aggregated online reviews.

Appodeal Typical Customers
Small business, Medium business, Large business

Some Useful Tutorial For Beginner's :

1. How to Creat Appodeal Account

2. Sync Appodeal Account and Make App

একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জনের ক্ষেত্রে। তাহলে চলুন দেখি কিভাবে?

আমরা সব সময়ই বলি, অনলাইনে আয়ের দুটি রাস্তা। এক, চাকরি করা এবং দুই, ব্যাবসা করা। আমাদের বাস্তব জীবনের মত অনলাইনেও আমরা চাকরি এবং ব্যবসা দুটোই করতে পারি। আর আজকে আপনাদের সাথে কথা বলব অনলাইনের একটি স্থায়ী ইনভেস্ট সম্পর্কে যেটা আপনি একবার করলে সারাজীবন বসে বসেই খেতে পারবেন। হ্যা, এমন একটি ইনভেস্ট হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট। একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জনের ক্ষেত্রে। তাহলে চলুন দেখি কিভাবে?





ওয়েবসাইট থেকে আয় করুন স্থায়ীভাবেঃ



 শুরুতেই একটু জানি, মানুষ কেন ওয়েবসাইট তৈরি করে?

একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে আপনার যে কোন প্রতিষ্ঠানের অনলাইন পরিচয়। যে কোন কোম্পানি, স্কুল, কলেজ ইত্যাদি সকল প্রতিষ্ঠান তাদের নামে ওয়েবসাইট করে থাকে যাতে করে ইন্টারনেটে তাদের সম্পর্কে জানা যায় এবং তাদের বিভিন্ন সেবা বা সার্ভিস সম্পর্কে মানুষ যেন সহজেই জানতে পারে। এই জাতীয় ওয়েবসাইট গুলো হচ্ছে মূলত প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট।





ভালোভাবে বুঝতে YOUTUBE TUTORIAL দেখতে পারেন। তাহলে আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।



কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইটের বাইরেও কিন্তু রয়েছে আরও প্রচুর ওয়েবসাইট যেগুলো হচ্ছে ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক। এই ধরণের ওয়েবসাইট গুলোতে সাধারণত বিভিন্ন টিপস, ট্রিক, আইডিয়া, বিনোদন, খবর ইত্যাদি বিষয় দেয়া হয়ে থাকে। এই গুলোকে আপনি অ-প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ও বলতে পারেন। এই ধরনের ওয়েবসাইট গুলো করা হয় সাধারণত সখের বসে অথবা, লং টাইম ব্যাবসা করার জন্য।







যেমন ধরুন, বাংলা ভাষায় বর্তমানে সবচেয়ে বড় টেকনোলোজি সাইট কোনটি? অবশ্যই, টেকটিউনস। এটা কিন্তু কোন প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট নয়, এটা হচ্ছে টেকনোলজি সংক্রান্ত ওয়েবসাইট বা ব্লগ যেখানে বিভিন্ন মানুষ বা লেখকেরা টেকনোলজি বিষয়ে তাদের বিভিন্ন জ্ঞান শেয়ার করে। এতে করে প্রতিদিন হাজার হাজার লোক টেকটিউনে প্রবেশ করে বিভিন্ন বিষয় শেখার জন্য। তাহলে টেকটিউন হচ্ছে একটি নন-প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট।







ঠিক একই ভাবে আপনিও যদি এই ধরনের একটি ওয়েবসাইট প্রতিষ্ঠা করে সঠিক জায়গায় নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপানার বাকী জীবন এই ওয়েবসাইট দিয়েই চালিয়ে দিতে পারবেন যদি আপনি বুদ্ধিমান হন।







Website Image

তৈরি করুন আপনার আর্নিং সাইট



তাহলে কিভাবে একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে আয় করা যায়?

শুরুতেই বলে নেই, নতুনদের মাঝে ওয়েবসাইট বা ব্লগ নিয়ে বেশ ভাল কনফিউশন দেখা যায়। আসলে ব্লগ হচ্ছে এক ধরনের ওয়েবসাইট যেখানে নিয়মিত বিভিন্ন বিষয়ে লিখালিখি করা হয়। সেটা হতে পারে যে কোন বিষয়। আর ওয়েবসাইট হচ্ছে এক ধরনের সাইট যেখানে সাধারণত তেমন কোন চেঞ্জ হয় না, বা যেখানে লিখালিখির ব্যাপার থাকে না। আপনি ওয়েবসাইট বা ব্লগ যেটাই করুন না কেন সেখান থেকে অবশ্যই আয় সম্ভব। চলুন সামনের দিকে এগুনো যাক।







ওয়েবসাইট / ব্লগ থেকে আয় করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে। নিচে সংক্ষেপে কয়েকটি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হলঃ





১. বিজ্ঞাপন থেকে আয়ঃ আপনার ওয়েবসাইটে যদি বেশ ভাল ট্রাফিক (ট্রাফিক হচ্ছে ভিজিটর বা মানুষ যারা আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করবে) থাকে তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে অন্যান্য কোম্পানীর বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করিয়ে সেখান থেকে আয় করতে পারেন।







যেমন- আমরা প্রায় সময়ই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ঢুকলে ওয়েবসাইটের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন পন্যের বিজ্ঞাপন দেখে থাকি। এই জাতীয় বিজ্ঞাপন গুলো ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করানোর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারেন। আপনার ওয়েবসাইটে যে কোম্পানির বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করাবেন সেই কোম্পানী আপনাকে একটি নির্দিষ্ট মূল্য পে করবে তাদের বিজ্ঞাপন আপনার ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করানোর জন্য।







তাহলে এবার বলতে পারেন, এই সকল কোম্পানির বিজ্ঞাপন পাব কোথায়? এই ধরনের বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্য অনলাইনে অনেক জনপ্রিয় সাইট আছে (যেমন- গুগল অ্যাডসেন্স)। এই সকল সাইট থেকে কিভাবে অ্যাড নিবেন এবং কিভাবে আয় হবে সেটা নিয়ে ইনশাআল্লাহ পরবর্তীতে বিস্তারিত আলচনা করা হবে। এখন শুধুওয়েবসাইট থেকে আয় করার কিছু প্রসেস সম্পর্কে জানি।







২. নিজের কোন পন্য বিক্রি করে আয়ঃ আপনার ওয়েবসাইট যদি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং প্রতিদিন বেশ ভাল ট্রাফিক থাকে তাহলে আপনি আপনার নিজের তৈরি করা কোন পন্যের বিজ্ঞাপন সেখানে দিতে পারেন এবং সেখান থেকে আপনি আপনার পন্যের জন্য বেশ ভাল সেল পেতে পারেন। তবে এটা শুধুমাত্র, যদি আপনার তৈরি করা কোন প্রোডাক্ট থাকে তাহলেই সম্ভব। আপনার যদি বিক্রি করার মত কোন পণ্য না থাকে তাহলে এই ক্ষেত্রে সম্ভব নয়।







৩. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়ঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে অনেকটা সেলসম্যান এর মত। এখানে, আপনাকে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য বিক্রি করে দিতে হবে এবং প্রতিবার যখন আপনি অন্য কোম্পানির কোন পণ্য আপনার নিজের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন তখন আপনাকে সেই বিক্রয়কৃত অর্থ থেকে কমিশন দেয়া হবে। আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইটে এই জাতীয় মার্কেটিং করতে পারেন। নিজের সাইট বা ব্লগ করে আমাদের দেশে অনেকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করছেন। কাজেই আপনিও এই জাতীয় কাজ করে আয় করতে পারেন।







৪. ইমেইল কালেকশনঃ আমরা সবাই মোটামুটি কম বেশি নেট থেকে বই, গান, ভিডিও ইত্যাদি ডাউনলোড করে থাকি। তবে, মাঝে মাঝে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে বই বা মুভি ডাউনলোড করতে গেলে আমরা দেখে থাকি আমাদের ইমেইল অ্যাড্রেস দিতে বলে। আমরা ইমেইল অ্যাড্রেস দিলে তারপর আমাদেরকে সেটা ডাউনলোড করতে দেয়। কিন্তু কেন এমনটা হয়, কেন ইমেইল এর ঠিকানা চায় ওই ডাউনলোড সাইট গুলো? এটা হচ্ছে এই জন্য যে, আপনি গান ডাউনলোড করার সময় আপনার যে ইমেইল এড্রেসটি দিবেন সেটি ওই ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ সংরক্ষন করে রাখবে। এই ভাবে যতজন ওই গানটি ডাউনলোড করতে তত জনের ইমেইল অ্যাড্রেস তার কাছে থাকবে।







এই ভাবে ধরলাম, ১০০০ জনের ইমেইল ওই ওয়েবসাইটের মালিকের কাছে জমা হল। এবার তিনি ওই ১০০০ ইমেইল অ্যাড্রেস বিভিন্ন ইমেইল মার্কেটারদের কাছে বিক্রি করতে পারবেন। কারন, অধিকাংশ ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য অ্যাক্টিভ ইমেইল অ্যাড্রেস এর তালিকা প্রয়োজন পরে। এই জন্য বিভিন্ন ইমেইল মার্কেটাররা ইমেইল অ্যাড্রেস কিনে নেয় নিজেদের মার্কেটিং করার জন্য। আর আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে এবং আপনি এইভাবে ইমেইল অ্যাড্রেস সংগ্রহ করতে পারেন, তাহলে আপনিও এই ইমেইল অ্যাড্রেস গুলো বিক্রি করে আয় করতে পারেন।











কিন্তু সব কথার বড় কথা হল, ওয়েবসাইটে যদি ট্রাফিক বা ভিজিটর না থাকে তাহলে কোন লাভই নেই। কারন, যে সাইটের ভিজিটর নেই সেই সাইটে কেউই টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপন দিবে না। আর তাই যে কোন ওয়েবসাইট আপনার আয়ের উৎস তখনই হবে যখন আপনার সাইটটি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে এবং প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ লোক আপনার সাইট ভিজিট করবে। কিন্তু এই পর্যায়ে একটি ওয়েবসাইটকে নিয়ে আসার জন্য প্রয়োজন প্রচুর পরিশ্রম আর ধৈর্য্য।



Blog or Website?


সিদ্ধান্ত নিন কোনটা করবেন?



তাহলে কি সিদ্ধান্ত নিলেন? কোনটা করবেন? ওয়েবসাইট নাকি ব্লগ?

অনেকেই কনফিউশনে থাকেন যে ওয়েবসাইট করবেন নাকি ব্লগ করবেন। কিন্তু এমনটার কারন হচ্ছে এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য না বোঝা। আসলে ব্লগ আর ওয়েবসাইটের মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য নেই। ব্লগ হচ্ছে এক ধরনের ওয়েবসাইট যেখানে বিভিন্ন লেখক তার লিখা পাবলিশ করতে পারে। আর সকল ব্লগকেই এক একটি ওয়েবসাইট বলা চলে। তাই যেহেতু পার্সোনাল বিজনেস বা বিজ্ঞাপন থেকে আয় করা হচ্ছে আমাদের ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য তাই আমার মতে ব্লগ সাইট বানানোই উত্তম কারন, এখানে আপনি নিয়মিত লিখতে পারবেন এবং নতুন নতুন লিখা পড়ার জন্য নিয়মিত বিভিন্ন ভিজিটর পেতে থাকবেন।







আর তাছাড়া, ব্লগিং হচ্ছে বর্তমান সময়ের প্রচুর জনপ্রিয় প্রেক্ষাপট। এর মাধ্যমে বিভিন্ন লেখক তার লিখা গোটা বিশ্বের কাছে ছড়িয়ে দিতে পারে। তবে, এর অপব্যবহার কারই কাম্য নয়।







কি বিষয়ে ওয়েবসাইট/ব্লগ তৈরি করবেন?

আসলে প্রথম অবস্থায় সবচাইতে বড় যে সমস্যাটি হয় সেটি হচ্ছে, কোন বিষয়ে ব্লগ করবেন সেটাই খুজে না পাওয়া? এটার মূল কারন হচ্ছে তাড়াহুড়া করা। আমরা যখন কোন উৎসাহমূলক লিখা পড়ি বা কারন সফলতার গল্প শুনি তখনই মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি আমিও তেমন হব, এর জন্য যত পরিশ্রম করতে হয় করব। হ্যা, এমন ভাবাই শ্রেয়। কিন্তু আমাদের প্রধান সমস্যা হচ্ছে আমরা ধৈর্য্য ধরার চেস্টা করতে পারি না, আমাদের সব কিছু ইন্সট্যান্ট বা তৎক্ষণাৎ দরকার। আর এই জন্য শেষ পর্যন্ত আমাদের তেমন কিছুই হয় না। আর তাই যেহেতু আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট একদিন বা দুইদিনের জন্য নয়, যেহেতু এটা সারা জীবনের জন্য তাই হুট করেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলবেন না যে আপনি কোন বিষয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। ভাবুন, দেখুন, শুনুন, বুঝুন তারপর সিদ্ধান্ত নিন আপনি কি করবেন এবং কেন করবেন এবং কিভাবে করবেন?







ব্লগ বা ওয়েবসাইটের বিষয় নির্বাচন করার ক্ষেত্রে কিছু টিপসঃ

ব্লগ বা সাইটের বিষয় নির্বাচন করার ক্ষেত্রে নিচের টিপস গুলো আপনাকে হেল্প করতে পারে-



আপনি ভাল জানেন এবং আপনার ইন্টারেস্ট আছে এমন যে কোন বিষয়েই আপনি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। আপনি যেটাই জানুন না কেন সেটা নিয়েই শুরু করে দিতে পারেন লিখালিখি। শেয়ার করুন আপনার নিজের জ্ঞান। সেটা কোন বিষয় সেটা কোন ব্যাপার না, কোয়ালিটি থাকলে সব বিষয়েই সাইট করা যায়। এমন অনেকেই আছেন যারা তাদের সখের অনেক কিছু নিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করেও সেখান থেকে প্রতি মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করছেন।

আপনি আপনার পড়াশুনার বিষয়টিকে ওয়েবসাইট বানানোর কাজে লাগাতে পারেন। যেমন ধরুন, আপনি একজন বিজনেস ম্যানেজম্যান্ট এর ছাত্র। তাহলে আপনি চাইলে বিজনেস সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে নিয়মিত লেখালেখির অভ্যাস করতে পারেন। আপনার সাইটে প্রতিদিন, সম্ভব না হলে প্রতি সপ্তাহে অন্তত একটি করে টিউন লিখুন। চেস্টা করুন যেটা সেটা ইন্টারেস্টিং হয় এবং মানুষ বা ভিজিটর যাতে সেটা পড়ে নতুন কিছু জানতে পারে। এই ভাবে লিখতে থাকলে দেখবেন একসময় আপনি পার্মানেন্ট ভিজিটর পেয়ে যাবে যারা আপনার সাইট নিয়মিত ভিজিট করবে।

তবে এই ক্ষেত্রে, কখনো হেজিটেশনে ভুগবেন না যে কি লিখব, কেমন হবে, কেউ পছন্দ করবে কিনা? আপনি সেটাই লিখবেন যেটা আপনি জানেন। লিখতে লিখতেই এক সময় আপনি আপনার ব্লগকে জনপ্রিয় করে তুলতে পারবেন। আপনি যত লিখবেন আপনার লিখা তত আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে থাকবে। একবার ব্লগ জনপ্রিয় হয়ে উঠলে সেখানে আপনি অন্যান্য লেখকদের ও আমন্ত্রণ করতে পারেন আপনার ব্লগ লিখার জন্য। এবং অন্যান্য ব্লগাররাও যদি আপনার ব্লগে লিখা শুরু করে দেয় তাহলেই তো কেল্লাফতে ! এরপর আপানাকে আর আশা করি পেছনে ফিরতে হবে না।





এই ভাবে যদি একটি সাইট কে দাড় করিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে এখানে বিজ্ঞাপন সহ উপরোল্লেখিত উপায় সমূহ অবলম্বন করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে পার্মানেন্ট আয়ের উৎস হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন।









সফল হতে চাই সঠিকভাবে পরিশ্রম



কতদিন লাগতে পারে একটি ওয়েবসাইট সম্পূর্ণরূপে রান/সফল করতে?

আসলে এর কোন সঠিক উত্তর নেই। তবে এটা বলা যায় আপনি যদি বেশ কঠিন পরিশ্রম করতে পারেন তাহলে ৬-৭ মাসের মধ্যে আপনার সাইটটিকে একটি অবস্থানে নিয়ে আসা সম্ভব হবে। তবে এর থেকে কম সময়েও অনেকে নিজের সাইটকে ভাল পর্যায়ে নিয়ে আসতে পেরেছেন। আবার অনেকে আছে ২ বছরের মধ্যেও সাইটের কোন উন্নয়ন করতে পারে না। তাই সম্পূর্ণ ব্যাপারটা আপনার উপর নির্ভরশীল। যদি সঠিক উপায় পরিশ্রম করতে পারেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটই হতে পারে আপনার সোনার ডিম পারা হাঁস।







তাহলে কি সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন?

আশা করি একটি ওয়েবসাইট থাকার গুরুত্ব কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। যাই হোক এবার সিদ্ধান্ত আপনার হাতে। আজ এই পর্যন্তই। আগামী পর্বে ইনশাআল্লাহ একটি ওয়েবসাইট করতে কি কি লাগবে এবং কিভাবে করলে আপনার ওয়েবসাইটটি দ্রুত সফলতার দিকে এগুবে সেই বিষয়গুলো নিয়ে আলচনা করব। পরের পর্বটি পেতে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটে! ভাল থাকবেন সবাই।

Affiliate মার্কেটিং কি? এ সম্পর্কে জানুন এবং আপনার ইন্টারনেট এ আয় বাড়ান

Affiliate মার্কেটিং সম্পর্কে জানুন এবং আপনার ইন্টারনেট এ আয় বাড়ান

Affiliate Marketing কি?


Affiliate Marketing হোল একটি মাধ্যম যেখানে পাব্লিশার এবং প্রডাক্ট প্রস্তুতকারি একত্রে স্বম্মেলিত হয়ে প্রডাক্ট মার্কেটিং ও বিক্রি করে প্রফিট ভগাভগি করে নেয়।



Affiliate Marketing কিভাবে কাজ করে?
ধরুন আপনার একটি সাইট আছে যেখানে প্রচুর পরিমান ভিজিটর আসে তাহলে আপনি আপনার সাইট রিলেটেড বিজ্ঞাপন দিয়ে ভিজিটরকে আকৃষ্ঠ করে প্রডাক্ট প্রস্তুত কারি প্রতিষ্ঠানের সাইটে পাঠিয়ে দিবেন আর এভাবে আপনার সাথে চুক্তি আনুযায়ী পেমেন্ট গ্রহন করবেন। আবার চুক্তি অনুযায়ী আপনার অ্যড এ ভিজ়িটর ক্লিক করলে ও আপনি অর্থ পেতে পারেন।

Affiliate Marketing
Affiliate মার্কেটিং
তবে মনে রাখবেন সধারনত প্রডাক্ট বিক্রি না হওয়া পর্যন্ত পেমেন্ট পাবেন্না! কেঊ কেঊ আবার ভিজিট্র এনে দিলে ও সামান্ন পরিমান অর্থ দিয়ে থাকে!

এক কথায় বল্লে আপনার সাইটের মাধ্যমে আন্যের প্রডাক্ট মার্কেটিং করে দিয়ে আপনি লাভবান হতে পারেন সহযে।

নিচে কিছু টপ Affiliate Marketing সাভিস প্রদান কারির নাম দেয়া হলো

Google
Amazon
Ebay

সুতরাং রেজিস্ট্রেশান করুন আর আয় করুন আপনার কষ্টের ডেবেলপ করা সাইট থেকে।

এ ব্যপারে আরো কিছু জানতে চাইলে কমেন্টস এ লিখুন